সাবধান হোন। আজকাল নকল কসমেটিক্সে বাজার ভরে গিয়েছে। কম দামের অফারে পা দেবেন না। দেখতে দারুণ। তবে মোটেই কাজের নয়। তাতে শরীরের ক্ষতি হতে পারে যথেষ্টই। নকল থেকে সাবধান থাকুন। নকল কসমেটিক্স ত্বকে যথেষ্ট খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। চোখের ক্ষেত্রে আরও সতর্ক থাকা জরুরি। তাই আপনার ব্যবহৃত প্রসাধনীর গুনমানের বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তবেই তা কিনুন ও ব্যবহার করুন। নকল কস্মেটিক্স এতটাই দক্ষতার সঙ্গে বানানো হয় যে খুব ভালভাবে না দেখলে ফারাক বোঝা মুশকিল।নকল কসমেটিক্স শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয় ৷ ক্রিম, লিপস্টিকি, কাজল যাই-ই ব্যবহার করা হোক না কেন ত্বকের ওপর তার একটা প্রভাব পড়েই। আর তা যদি নকল হয় তবে তা তো সর্বনাশ ডেকে আনবেই। তাই সস্তায় কিছু কেনার আগে তার মান যাচাই করে নেওয়া খুবই জরুরি।
নকল কস্মেটিক্স এতটাই দক্ষতার সঙ্গে বানানো হয় যে খুব ভালভাবে না দেখলে ফারাক বোঝা মুশকিল।নকল কসমেটিক্স শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয় ৷
ক্রিম, লিপস্টিকি, কাজল যাই-ই ব্যবহার করা হোক না কেন ত্বকের ওপর তার একটা প্রভাব পড়েই। আর তা যদি নকল হয় তবে তা তো সর্বনাশ ডেকে আনবেই। তাই সস্তায় কিছু কেনার আগে তার মান যাচাই করে নেওয়া খুবই জরুরি।
সব সময় সস্তায় জিনিস কেনা মানেই যে তা ভালো মানের এমনটা কিন্তু একেবারেই নয়।কিন্তু আসল নকল বুঝবেন কি করে? কাজল বা লিপস্টিক নকল কিনা তা বোঝা যাবে প্যাকেজিং দেখলেই। ফ্রন্ট সাইজ এবং রং মিলিয়ে নিন। এছাড়াও নকল পণ্যের ওজনও কম থাকে। হাতে ধরে যদি হালকা মনে হয় তাহলে একেবারেই নেবেন না। দোকানে দাঁড়িয়ে প্রোডাক্টের ওজন মাপা অদ্ভূত মনে হতে পারে। কিন্তু আপনি তো পয়সা দিয়ে জিনিস কিনছেন।তাই আগে থেকে ওজন মেপে দেখে নিতে ক্ষতি কি!
প্রোডাক্টের গায়ে লেখা সিরিয়াল নম্বর, বার কোড এবং এক্সপায়ারি ডেট ভাল করে দেখে নেবেন। প্যাকেটের গায়ে যে সিরিয়াল নম্বর লেখা থাকে তার সঙ্গে প্রোডাক্টের গায়ে লেখা সিরিয়াল নম্বর ম্যাচ করে নিন। এছাড়াও নকল প্রোডাক্টের বার কোডের প্রথম তিনটি ডিজিট উৎপাদনকারী দেশের বার কোডের সঙ্গে মেলে না।যেসব কসমেটিকস দামী ব্র্যান্ডের হয় সেখানে ব্যবহারবিধি অন্তত তিনটি ভাষায় লেখা থাকে।
কাজল বা লিপস্টিক নকল কিনা তা বোঝা যাবে প্যাকেজিং দেখলেই।
ফ্রন্ট সাইজ এবং রং মিলিয়ে নিন। এছাড়াও নকল পণ্যের ওজনও কম থাকে। হাতে ধরে যদি হালকা মনে হয় তাহলে একেবারেই নেবেন না। দোকানে দাঁড়িয়ে প্রোডাক্টের ওজন মাপা অদ্ভূত মনে হতে পারে। কিন্তু আপনি তো পয়সা দিয়ে জিনিস কিনছেন।তাই আগে থেকে ওজন মেপে দেখে নিতে ক্ষতি কি!
প্রোডাক্টের গায়ে লেখা সিরিয়াল নম্বর, বার কোড এবং এক্সপায়ারি ডেট ভাল করে দেখে নেবেন। প্যাকেটের গায়ে যে সিরিয়াল নম্বর লেখা থাকে তার সঙ্গে প্রোডাক্টের গায়ে লেখা সিরিয়াল নম্বর ম্যাচ করে নিন।
এছাড়াও নকল প্রোডাক্টের বার কোডের প্রথম তিনটি ডিজিট উৎপাদনকারী দেশের বার কোডের সঙ্গে মেলে না।যেসব কসমেটিকস দামী ব্র্যান্ডের হয় সেখানে ব্যবহারবিধি অন্তত তিনটি ভাষায় লেখা থাকে।
সব সময় সস্তায় জিনিস কেনা মানেই যে তা ভালো মানের এমনটা কিন্তু একেবারেই নয়।কিন্তু আসল নকল বুঝবেন কি করে? কাজল বা লিপস্টিক নকল কিনা তা বোঝা যাবে প্যাকেজিং দেখলেই। ফ্রন্ট সাইজ এবং রং মিলিয়ে নিন। এছাড়াও নকল পণ্যের ওজনও কম থাকে। হাতে ধরে যদি হালকা মনে হয় তাহলে একেবারেই নেবেন না। দোকানে দাঁড়িয়ে প্রোডাক্টের ওজন মাপা অদ্ভূত মনে হতে পারে।
কিন্তু আপনি তো পয়সা দিয়ে জিনিস কিনছেন।তাই আগে থেকে ওজন মেপে দেখে নিতে ক্ষতি কি! প্রোডাক্টের গায়ে লেখা সিরিয়াল নম্বর, বার কোড এবং এক্সপায়ারি ডেট ভাল করে দেখে নেবেন। প্যাকেটের গায়ে যে সিরিয়াল নম্বর লেখা থাকে তার সঙ্গে প্রোডাক্টের গায়ে লেখা সিরিয়াল নম্বর ম্যাচ করে নিন। এছাড়াও নকল প্রোডাক্টের বার কোডের প্রথম তিনটি ডিজিট উৎপাদনকারী দেশের বার কোডের সঙ্গে মেলে না।যেসব কসমেটিকস দামী ব্র্যান্ডের হয় সেখানে ব্যবহারবিধি অন্তত তিনটি ভাষায় লেখা থাকে।
এছাড়াও দামী কসমেটিকসের মধ্যে কী কী উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে তাও লেখা থাকে তিন ভাষাতেই।নকল প্রোডাক্টের মধ্যে এমন কিছু রং থাকে যা আসল প্রোডাক্টের মধ্যে কিছুতেই আসে না। বিশেষত আইশ্যাডো, লিপস্টিকের শেড নিয়ে সমস্যা বেশি হয়। যদি মাশকারা কেনেন তাহলে খেয়াল রাখবেন তার মধ্যে যদি হালকা সুগন্ধ থাকবে। তাহলে বুঝবেন সেটি আসল।নকলের মধ্যে কোনও রকম গন্ধ থাকে না। আর লিপস্টিক যদি আসল হয় তাহলে তার ক্রিমি টেক্সচার থাকে। নকল হলে লিপস্টিক পাতলা হয়। তাড়াতাড়ি তা শুকনো হয়ে যায়।