গলসি চৌমাথার নিত্য জ্যামে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, প্রশ্ন নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতা

পূর্ব বর্ধমান জেলার গলসি চৌমাথায় নিত্যদিনের জ্যাম, আর এই জ্যামে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে পথ চলতি সাধারণ মানুষ , গলসির মধ্যে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জায়গার মধ্যে একটি গলসি চৌমাথা। এখান দিয়েই যেতে হবে গলসি থানা, কলেজ, বিএসএনএল অফিস, বিডিও অফিস, বিএলআরও অফিস, গলসি ইকোপার্ক, ইলেকট্রি অফিস, গলসি স্টেশন, সাহাপিরতলা পিরের মাজার এছাড়াও রয়েছে বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক।

গলসির মধ্যে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জায়গার মধ্যে একটি গলসি চৌমাথা। এখান দিয়েই যেতে হবে গলসি থানা, কলেজ, বিএসএনএল অফিস, বিডিও অফিস, বিএলআরও অফিস, গলসি ইকোপার্ক, ইলেকট্রি অফিস, গলসি স্টেশন, সাহাপিরতলা পিরের মাজার এছাড়াও রয়েছে বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক।

নিত্যদিন কয়েক হাজার মানুষের যাতায়াত এই চৌমাথা দিয়ে, আর এই নিত্যদিনের জ্যামে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন সকলে।গলসি থানার পক্ষ থেকে চৌমাথায় সিভিক ভলেন্টিয়ার দেওয়া হয়েছে কিন্তু তার পরেও জ্যাম নিয়ন্ত্রণে ব্যার্থ কেন প্রশ্ন তুলছেন পথচলতি সাধারণ মানুষ।

সকাল থেকেই আদড়াহাটি রাস্তা দিয়ে দামোদর বালি খাদানে বালি বোঝায় করতে যায় কয়েকশো লড়ি, যার মধ্যে বেশিরভাগ লড়িই ১২-১৪ চাকা, বড় বড় লড়ি গুলি এই রাস্তা দিয়ে যখন খুশি নিজেদের ইচ্ছামত ঢুকিয়ে দেওয়ার জন্যই এই জ্যাম বলে দাবি করছেন অনেকে।গলসি থানার পাশেই এই চৌমাথা মোড় তার পরেও নিত্যদিন এই জ্যাম যা নিয়ে ক্ষোভ সকলের।

অন্যান

অন্যান