আমরা আগেই পূর্ব বর্ধমান জেলার গলসির শিল্লা রাস্তার ধারে রাইপুর আর ঢোলার মাঝে ওয়েব্রীজ নিয়ে খবর করে ছিলাম। নড়েচড়ে বসে গলসি থানার পুলিশ। খবর প্রকাশের পরেই ২ টি অবৈধ বালি বোঝায় গাড়ি আটক করে গলসি থানার পুলিশ।
এই অবৈধ বালি কারবারের প্রধান মাথা গলসির খেতুড়া গ্রামের সেখ মিলন। তার সাহসেই চলে এই ওয়েব্রীজের (কাঁটা) আড়ালে অবৈধ বালির কারবার।
মিলনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এর আগেও সে তার গ্রাম খেতুড়াতে ট্রাক্টরে করে বালি মজুত করে চালান ছাড়াই লড়িতে বালি লোড দিতো।
তার এই ওয়েব্রীজে দামোদর নদীর শিল্লা এলাকা থেকে ট্রাক্টরে করে বালি এনে মজুত করার অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। সে এই ওয়েব্রীজের একটি অংশিদার। কয়েক বছর আগে থেকেই সে এই অবৈধ বালি কারবারের পাশাপাশি বালির লড়ির লোকেশন পার্টির সাথেও যুক্ত।
তার এই ওয়েব্রীজে যে সমস্ত লড়ি লোড দেওয়া হয় সে গুলি অন্য জেলার চালান দেওয়া হয়, যাতে লড়ি গুলি গলসি পেরিয়ে জাতীয় সড়কে উঠে গেলে পুলিশ চেকিং করলেও বুঝতে না পারে। সেই চালান ও আমাদের হাতে এসে পৌছেছে।

সাধারণ মানুষের প্রশ্ন কিভাবে এই সেখ মিলন দীর্ঘ দিন ধরে অবৈধ ভাবে বালির কারবার করে যাচ্ছে? সে পুলিশ প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে কি ভাবে নদী থেকে ট্রাক্টরে বালি এনে মজুত করছে তার ওয়েব্রীজে? কোন সাহসে প্রশাসনের নিয়ম না মেনে অন্য ঘাট মালিক তাকে চালান দিচ্ছে? ওয়েব্রীজে সে বালি মাপতে পারে কিন্তু কি করে সে লড়ি থেকে অতিরিক্ত বালি নামিয়ে মজুত করছে?
এলাকাবাসীদের অনেকের প্রশ্ন তুলছেন তার এই ওয়েব্রীজও নাকি অবৈধ