বালি খাদানে অবৈধ কাজ করেছি ক্ষমা করে দিন, হেমু ঘোষ

গলসির গোহগ্রামে বালির স্টক থেকে অবৈধ ভাবে বালি পাচার করার অভিযোগ আগেই উঠেছিল গলসি ১ নম্বর ব্লকের সন্তোষপুর গ্রামের বাসিন্দা হেমন্ত কুমার ঘোষ ওরফে হেমুর বিরুদ্ধে। আবার বালি খাদান খুলতেই ময়দানে তিনি নামতে চাইছেন বলে সুত্র মারফত জানতে পারা যাচ্ছে।

সুত্র মারফত জানতে পারা যাচ্ছে গোহগ্রামে স্টক বালি বিক্রি করে তিনি নাকি প্রশাসনের কাছে জানাচ্ছেন যে তার বালি নাকি চুরি হয়ে গেছে। আজব এই দাবি তিনি করেছেন। যদিও এর আগে তিনি যে দামোদর থেকে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন করতেন তার প্রমান গলসি বার্তার হাতে এসে পৌছেছে।

Read More – গলসি বাজারে আবর্জনা সমস্যা: সাফাই না হওয়ায় ভোগান্তি বাড়ছে

২০২২ সালে তিনি গোহগ্রামে বালি খাদান চালাতেন, খাদানটি বাঁকুড়া জেলার অধিনে ছিলো। অবৈধ কাজ করার জন্য খাদান বন্ধ করে করে দেয় প্রশাসন। তখন তিনি তাঁর বালিখাদানে অবৈধ কাজকর্মর জন্য লিখিত ভাবে ক্ষমা চান প্রশাশনের কাছে। সেখানে তিনি মেনে নেন যে তিনি বালি খাদানে অবৈধ কাজকর্ম চালিয়েছেন।

গলসির গোহগ্রামে দামোদর নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালি পাচার, চালান ছাড়াই লড়িতে বালি লোড, গলসির আদড়াহাটিতে কাঠের ব্রিজে টোল আদায়ে মোটা টাকা আদায় সহ বছর খানেক আগে একাধিক অভিযোগ ছিলো হেমুর বিরুদ্ধে। আদড়াহাটি রাস্তার ধারে প্রায় প্রত্যেক গ্রামে ছিলো হেমুর টিম, রাতে তারা দাপিয়ে বেড়াতো।

Read More – টাটা ন্যানো ইভি: ইলেকট্রিক গাড়ি হিসেবে ফিরে আসছে , জেনে নিন দাম ও লঞ্চের তারিখ 4 ডিসেম্বর 2024

যেহেতু বেশির ভাগই নিয়ম না মেনে চলতো হেমু ঘোষ তাই গ্রামের ছেলেদের মোটা টাকা দিতে তার কোন অসুবিধা হতো না।পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন বালি খাদানের অনুমতি দেওয়ার পরেই আবার খাদানে নামবেন হেমু ঘোষ এমনই দাবি তাঁর ঘনিষ্ঠদের।

অন্যান

অন্যান