গলসির দামোদর থেকে ট্রাক্টরে দেদার বালি লুঠ

পূর্ব বর্ধমান জেলার গলসি এলাকার উপর দিয়ে বয়ে গেছে দামোদর নদী। এই এলাকার বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে বৈধ বালি খাদান। তবে শিকারপুর অঞ্চলে রাতের অন্ধকারে বালি লুঠের ঘটনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

শিকারপুরে বালি লুঠের পদ্ধতি

রাতের বালির লুঠ:
শিকারপুর এলাকা থেকে ট্রাক্টরের মাধ্যমে নিয়মিত বালি লুঠ করা হচ্ছে। এই বালি গলসি কিংবা অন্যান্য জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে চড়া দামে।

Read More - পুষ্পা ২ বক্স অফিস কালেকশন | ফ্রি দেখুন এখনই!

ট্রাক্টরের সংখ্যা বৃদ্ধি:
স্থানীয়দের মতে, প্রচুর সংখ্যক ট্রাক্টর রাতের অন্ধকারে দামোদর নদী থেকে অবৈধভাবে বালি নিয়ে যাচ্ছে।

পুলিশ প্রশাসনের পদক্ষেপ

পুলিশ প্রশাসন প্রায় প্রতিদিন কিছু অবৈধ ট্রাক্টর আটক করছে। কিন্তু এরপরেও লুঠের ঘটনা বন্ধ হচ্ছে না।

প্রশ্ন থেকে যায়:
এত ব্যবস্থা সত্ত্বেও কীভাবে এই লুঠ অব্যাহত রয়েছে? পুলিশ প্রশাসনের কার্যকারিতার উপর উঠছে প্রশ্ন।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ অনুযায়ী, বালি লুঠের পেছনে রয়েছে একটি শক্তিশালী চক্র।

বাসিন্দাদের বক্তব্য:

  • প্রশাসনের সদিচ্ছা থাকলেও অবৈধ বালি লুঠ বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না।
  • শিকারপুরে রাতের বালির লুঠ তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করছে।

কার মদতে চলছে বালি লুঠ?

স্থানীয়দের প্রশ্ন:

  • এই অবৈধ কার্যকলাপের পেছনে কারা জড়িত?
  • কীভাবে এই ট্রাক্টর মালিকরা বিনা বাধায় তাদের কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছেন?

গলসির শিকারপুর এলাকায় বালি লুঠ একটি গুরুতর সমস্যা। প্রশাসনের পদক্ষেপ থাকা সত্ত্বেও কেন এই অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ হচ্ছে না তা একটি বড় প্রশ্ন। স্থানীয়দের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসনের আরও কঠোর পদক্ষেপ প্রয়োজন।

অন্যান

অন্যান