প্রসূতিকে সিজার করার সময় কেটে নেওয়া হয়েছিল তাঁর কিডনি! কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে সেই অস্ত্রপচারে যুক্ত চিকিৎসকের বাড়িতে রাতভর অভিযান চালালো সিবিআই। উদ্ধার হয়েছে প্রচুর নগদ টাকা, সোনা সহ মূল্যবান রত্ন। এছাড়াও বেশ কিছু সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই। শনিবার রাত ১১টা নাগাদ সিবিআইয়ের ৮ জনের একটি প্রতিনিধি দল বর্ধমান শহরের মিঠাপুকুরের হাতিশাল এলাকায় তল্লাশি চালায়। রবিবার সকাল পর্যন্ত এই অভিযান চলে। সিবিআই অভিযান চলে বর্ধমান শহরের নামি চিকিৎসক
তপন কুমার জানার বাসভবনে। রবিবার সকাল সাড়ে সাতটা পর্যন্ত চলে কেন্দ্রীয় এজেন্সির এই অভিযান। তবে ওই চিকিৎসক বাড়িতে ছিলেন না। তাঁর স্ত্রী চিকিৎসক সুস্মিতা জানা ছিলেন বাড়িতে। পুলিশ ও সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, সকালে চিকিৎসকের বাড়ি থেকে নগদ প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা, হিরে, সোনার গহনা সহ মূল্যবান রত্ন উদ্ধার করে নিয়ে যায় সিবিআই। পাশাপাশি কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ও কিছু কাগজপত্র নিয়ে যায় সিবিআই তদন্তকারী দলের সদস্যরা। শনিবার রাতে বর্ধমান থানার পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই অভিযান চালায় সিবিআই।
রবিবার সকাল সাড়ে সাতটা পর্যন্ত চলে কেন্দ্রীয় এজেন্সির এই অভিযান। তবে ওই চিকিৎসক বাড়িতে ছিলেন না। তাঁর স্ত্রী চিকিৎসক সুস্মিতা জানা ছিলেন বাড়িতে। পুলিশ ও সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, সকালে চিকিৎসকের বাড়ি থেকে নগদ প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা, হিরে, সোনার গহনা সহ মূল্যবান রত্ন উদ্ধার করে নিয়ে যায় সিবিআই। পাশাপাশি কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ও কিছু কাগজপত্র নিয়ে যায় সিবিআই তদন্তকারী দলের সদস্যরা। শনিবার রাতে বর্ধমান থানার পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই অভিযান চালায় সিবিআই। বর্তমানে চিকিৎসক তপন কুমার জানা মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শারীরিক বিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান পদে কর্মরত। আর তার স্ত্রী চিকিৎসক সুস্মিতা জানা আরামবাগ মেডিকেল কলেজের রেডিওলজি বিভাগে রয়েছেন।
বর্তমানে চিকিৎসক তপন কুমার জানা মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শারীরিক বিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান পদে কর্মরত। আর তার স্ত্রী চিকিৎসক সুস্মিতা জানা আরামবাগ মেডিকেল কলেজের রেডিওলজি বিভাগে রয়েছেন। প্রসবের জন্য কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন এক প্রসূতি। সিজারিয়ান পদ্ধতিতে সন্তান প্রসবের পর দেখা যায়, ওই মহিলার একটি কিডনি নেই। আচমকা এই ঘটনায় হাসপাতালের বিরুদ্ধেই অভিযোগের আঙুল তুলেছিলেন প্রসূতির আত্মীয়রা। এনিয়ে অভিযোগ দায়ের হলে কিডনি পাচারের আশঙ্কা করে তদন্তে নামে সিবিআই। সেই ঘটনায় এই অভিযান বলে সূত্রের খবর।