জমে উঠেছে জি বাংলার জনপ্রিয় মেগা ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’। জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে আর্য সিংহ রায়ের চরম শত্রু মেঘরাজ। তা জেনেই ভীত কিংকর। আর্যর প্রাণনাশের ভয় পাচ্ছে সে।এই সিরিয়াল দেখতে দেখতে আপনারা বুঝেছেন,নীল আসলে মেঘরাজেরই লোক। মেঘরাজ আর্যর ব্যাপারে খোঁজ নিতে থাকে নীলের থেকে। সে কারণেই নীল আর্য স্যারের ব্যাপারে বাড়তি কৌতূহলী। শুধু তাই নয়, আর্য স্যারের খবর পেতেই অপুর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সে। মেঘরাজের চরিত্রে দেখা যাচ্ছে সুতীর্থ সাহাকে। জি বাংলারই আরও এক মেগা মিঠিঝোরা ধারাবাহিকেও রয়েছে সে। রাই-নীলু আর স্রোতের দাদার চরিত্রে দেখ যাচ্ছে সুতীর্থকে।
আপনারা নিশ্চয়ই বুঝেছেন,চিরদিনই তুমি যে আমারের মূল খলনায়ক এই মেঘরাজই। এর আগে কখনো আর্যর ভাই অর্ক বা অফিসের মীরাকে খলনায়িকা হিসেবে ভাবা হলেও, দেখা গিয়েছে এরা দুজনেই আর্যকে ভীষণ ভালোবাসে। কিন্তু মেঘরাজ প্রতিশোধ নিতে বদ্ধপরিকর। চায় আর্যর প্রাণ নিতে। কিন্তু কেন? চিরদিনই তুমি যে আমার শুরু হওয়ার পর খবর এসেছিল এটি একটি মারাঠি ধারাবাহিকের রিমেকে তৈরি। আর যদি সত্যিই রিমেক হয়, তাহলে দেখা যাবে, আর্যের প্রাক্তন স্ত্রীর নাম রাজনন্দিনী। তাঁকে খুন করা হয়েছিল। আর এই রাজনন্দিনী পুনর্জন্ম নিয়ে অপর্ণা হয়েছেন। অপুই আসল রাজনন্দিনী। নিজের খুনের প্রতিশোধ নিতেই সে আবার ফিরে এসেছে। আর্যের সঙ্গে বিয়ের পর অপুর সবটা মনে পড়ে যাবে। যদিও এই ট্র্যাক আসতে এখনও অনেক দেরি।